Advertisement

মা কি খেলে শিশুর ওজন বাড়ে,কি খাবার খেলে বাচ্চা মোটা হয়,শিশুর ওজন বাড়ায় কোন ভিটামিন,গর্ভাবস্থায় কি খাবার খেলে বাচ্চার ওজন বাড়ে


 গর্ভাবস্থায় মায়েদের বিভিন্ন ধরনের চিন্তা কাজ করে। এসময় যেহেতু শরীরে বিভিন্ন পরিবর্তন ঘটে, হরমোনাল চেঞ্জ হয় সেক্ষেত্রে নিত্যনতুন নানা সমস্যার ও আবির্ভাব ঘটে। অনেক গর্ভবতী মা একটি সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকেন সেটি হলো তার গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ছে না। 

গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাস মর্নিং সিকনেস, বমি ভাব বা ক্লান্তিভাব অনেক বেশি থাকে। খাবারে অরুচিবোধ হয়। অনেকেরই যে সমস্যা টা থাকে যে, খাবারটা গ্রহণ করছেন আর কিছুক্ষণ এর মধ্যেই তা বমি হয়ে যাচ্ছে। আপনার যদি এরকম কোন অবস্থা থেকে থাকে, তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। কারণ আপনি যদি প্রতিটা খাবার বমি করে ফেলে দিচ্ছেন, বা হজম হওয়া পর্যন্ত কোনো ভাবেই সেটি আপনার পাকস্থলীতে থাকছেনা তাহলে আপনার বাচ্চা অপুষ্টিতে ভুগবে। তার ওজন বাড়বে না। এ কারণেই শুরু থেকেই এসব বিষয়ে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

  • দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার: দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার প্রোটিনের ভালো উৎস। এছাড়াও এতে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে।
  • মাছ: মাছ প্রোটিনের ভালো উৎস। এছাড়াও এতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড শিশুর মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশে সাহায্য করে।
  • বাদাম এবং শস্যদানা: বাদাম এবং শস্যদানা প্রোটিন, ফাইবার এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের ভালো উৎস।মাসে এক কেজি বা প্রতি দুই সপ্তাহে আধা কেজি বাড়তে হবে। শুরু থেকে না হলেও শেষের দিকে বাড়ে। আর বাচ্চার যে ওজন বাড়ার বিষয়টি, সেটা সাধারণত সাত মাসের পরে গিয়ে হয়। সেখানে বলি শেষের দিকে এসে আপনি বেশি বেশি খাবেন। বাম কাত হয়ে শোবেন। খাবারটা খেলেই শুধু হলো না, সেটি বাচ্চার কাছে পৌঁছুতে তো হবে। বাম কাত হয়ে শুলে বাচ্চার কাছে খাবারটা যাবে, অক্সিজেনটা যাবে, রক্ত যাবে। বাচ্চা ভালো থাকবে। ওজনের বিষয়টি শুরুর দিকে না হলেও চলবে
  • ফল এবং সবজি: ফল এবং সবজি ভিটামিন, খনিজ উপাদান এবং ফাইবারের ভালো উৎস।
  • মাসে এক কেজি বা প্রতি দুই সপ্তাহে আধা কেজি বাড়তে হবে। শুরু থেকে না হলেও শেষের দিকে বাড়ে। আর বাচ্চার যে ওজন বাড়ার বিষয়টি, সেটা সাধারণত সাত মাসের পরে গিয়ে হয়। সেখানে বলি শেষের দিকে এসে আপনি বেশি বেশি খাবেন। বাম কাত হয়ে শোবেন। খাবারটা খেলেই শুধু হলো না, সেটি বাচ্চার কাছে পৌঁছুতে তো হবে। বাম কাত হয়ে শুলে বাচ্চার কাছে খাবারটা যাবে, অক্সিজেনটা যাবে, রক্ত যাবে। বাচ্চা ভালো থাকবে। ওজনের বিষয়টি শুরুর দিকে না হলেও চলবে।

Post a Comment

0 Comments